দৈনিক কুষ্টিয়া অনলাইন/
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে ‘নির্যাতনের’ অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত কমিটির কাছে সাক্ষাতকার দিতে ক্যাম্পাসে নিয়ে আসা হয়েছে। সাড়ে ১০টার দিকে সানজিদা চৌধুরী ও তাবাসসুম ইসলাম ক্যাম্পাসের প্রধান গেইটে প্রবেশ করে। এসময় বিশ^বিদ্যালয়ের একজন সহকারী প্রক্টর তাদেরকে সেখান থেকে নিয়ে বিশ^বিদ্যালয় কতৃপক্ষ গঠিত তদন্ত কমিটির আহবায়ক প্রফেসর ড. রেবা মন্ডলের কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়।
তারা সেখানে বক্তব্য তারা বক্তব্য পেশ করছে।
প্রথমটি শেষ হলে হল প্রশাসন কতৃক গঠিত তদন্ত কমিটির কাছে তাদের বক্তব্য পেশ করবে।
বিশ^বিদ্যালয়ের প্রক্টর প্রফেসর শাহাদাৎ হোসেন আজাদ জানান ক্যম্পাসে নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা হয়েছে। তিনি জানান দুটি তদন্ত কমিটিই তাদের বক্তব্য গ্রহন করবে।
এদিকে, বিশ^বিদ্যালয়ের দুটি তদন্ত কমিটির পাশাপাশি মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেম অনুযায়ী রবিবার রাতে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন একটি তিন সদস্যের জুডিশিয়াল তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
এ কমিটি কথন থেকে কাজ শুর করবে তা জানা যায়নি।
কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক মোহাম্মাদ সাইদুল ইসলাম জানান কমিটি গঠন করে হাইকোর্টকে অবহিত করা হয়েছে একই সাথে কমটির সদস্যদের কাছে পত্র প্রেরণ করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আ ন ম আবুজর গিফারী, সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা সুলতানা এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও সহকারী প্রক্টর শাহবুব আলম।
মেয়েটি শিক্ষার্থী ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের ২০২১-২০২২ বর্ষের শির্ক্ষাথী। মেয়েটি অনাবাসিক শিক্ষার্থী।
অভিযোগ থেকে জানা যায় ঐ ছাত্রীর হলে কোন সিট না থাকায় তিনি ৮ ফেব্রুয়ারি প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরুর দিনে দেশরতœ শেখ হাসিনা হলের এক আবাসিক ছাত্রীর রুমে উঠেন। এরপর ১২ ফেব্রুয়ারি রাতে তিনি নির্যাতনের শিকার হন।
মেয়েটি ইতোমধ্যে গত শনিবার দুটি তদন্ত কমিটির কাছে তার বক্তব্য পেশ করেছে।
সম্পাদক, প্রকাশক ও মুদ্রাকর : ড. আমানুর আমান,এম.ফিল (আইইউকে), পিএইচডি ( এনবিইউ- দার্জিলিং)
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: শাহনাজ আমান।
কার্যালয়:- থানা ট্রাফিক মোড়, কুষ্টিয়া।মোবাইল- ০১৭১৩-৯১৪৫৭০, ইমেইল: info.dailykushtia@gmail.com
ই-পেপার কপি