December 22, 2024, 9:32 am
দৈনিক কুষ্টিয়া অনলাইন/
র্যালী ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত হয়েছে।
এ দিবস উপলক্ষ্যে ১০ জানুয়ারি ক্যাম্পাসে আনন্দ র্যালি করা হয়। র্যালিটি ক্যাম্পাসের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরাল চত্বরে সমবেত হয়। র্যালি শেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব মুর্যালে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. শেখ আবদুস সালাম, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মাহবুবুর রহমান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া ও রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ. এম. আলী হাসান।
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, ইসলামী বিশ^বিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ইসলামী বিশ^বিদ্যালয় শাখাসহ বিভিন্ন সংগঠন। বঙ্গবন্ধুর আত্মার শান্তি কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
দিবসের আলোচনা সভায় ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন যুদ্ধ জয়ের পর বঙ্গবন্ধুর স্বদেশে ফিরে আসাটা ছিল আরেকটি যুদ্ধ জয়। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের পুরো সময়টি বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্থানের কারাগারে থাকতে হয়। এটি এক ধরনের চরম অস্বস্তিকর ঘটনা ছিল ; ছিল শঙ্কার ও ভয়ের।
তিনি বলেন তিনি বলেন, ইতিহাস বানানো যায় না, ইতিহাস ঐতিহাসিকভাবে সৃষ্টি হয়। সেদিন যুদ্ধ জয়ই বঙ্গবন্ধুর মুক্তির মুল মন্ত্রণা।
ভাইস চ্যান্সেলর আগামী দিনের বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে এক সাথে এগিয়ে যাওয়ার আহŸান জানান।
সভায় বক্তব্য রাখেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মাহবুবুর রহমান। তিনি বঙ্গন্ধুর নিদেশিত পথেই বাংলাদেশের মুক্তি বলে উলেখ করেন। তিনি বলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর দর্শন ও চিন্তা চেতনা বাস্তবায়ন করে চলেছেন।
ট্রেজারার প্রফেসর ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া বলেন, খুব অল্প সময়ের মধ্যেই বঙ্গবন্ধু দেশের উন্নয়নের মডেল তৈরি করেন। কিন্তু তাকে সেটি বাস্তবায়ন করতে দেয়া হয়নি। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সেই বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করছেন। আরও বক্তব্য রাখেন ছাত্র-উপদেষ্টা ও বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদ্যাপন কমিটির আহবায়ক প্রফেসর ড. শেলীনা নাসরীন।
Leave a Reply