দৈনিক কুষ্টিয়া অনলাইন/
করোনার কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর গত বছরের মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা চালুর পর বাংলাদেশীদের মধ্যে ভারত ভ্রমণের তীব্রতা এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে ২০২২ সালের মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ১০ লাখ বাংলাদেশি ভারতে ভিসা নিয়েছেন।
হাইকমিশন সূত্রে জানা যায়, করোনা মহামারীর আগে ২০১৯ সালে ১৬ লাখের বেশি বাংলাদেশি ভারতের ভিসা নেন। ২০২১ সালে লকডাউন সত্ত্বেও বাংলাদেশিদের জন্য ২ লাখ ৩০ হাজার ভিসা ইস্যু করে ভারত, যার মধ্যে ১ লাখ ৯৬ হাজার ছিল মেডিকেল ভিসা।
ঢাকার ভারতীয় ভিসা সেন্টারের ডেপুটি অপারেটিং অফিসার কিংশুক মিত্র জানান, ঢাকার ভিসা সেন্টারটি বিশ্বের সব চেয়ে বড় ভিসা সেন্টার। ২০২২ সালের শেষ দিকে এখানে ভিসার চাহিদা ছিল অনেক বেশি।
বাংলাদেশে ভারতের ১৫টি ভিসা সেন্টার রয়েছে; এরমধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিসা সেন্টার রাজধানী ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্কে। এছাড়া চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট, খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, বগুড়া, নোয়াখালী, কুমিল্লা এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা সেন্টারগুলো মিলে বিশ্বের বৃহত্তম ভিসা অপারেশন নেটওয়ার্ক তৈরি হয়েছে।
বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য বিনামূল্যে ভারতের ভিসা ইস্যু করা হয়। যদিও ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার সুবিধার্থে ভারতীয় ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার (আইভিএসি) প্রতি আবেদনের জন্য প্রসেসিং ফি বাবদ ৮০০ টাকা করে নেয় বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশিরা সাধারণত সবচেয়ে বেশি পায়ে (স্থলবন্দর) ও বাসে, অভ্যন্তরীণ নৌপথে, সমুদ্রপথে, রেলপথে এবং আকাশপথে সীমান্ত পার হয়ে ভারত ভ্রমণে যান। সৌজন্যে: টিবিএস
সম্পাদক, প্রকাশক ও মুদ্রাকর : ড. আমানুর আমান,এম.ফিল (আইইউকে), পিএইচডি ( এনবিইউ- দার্জিলিং)
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: শাহনাজ আমান।
কার্যালয়:- থানা ট্রাফিক মোড়, কুষ্টিয়া।মোবাইল- ০১৭১৩-৯১৪৫৭০, ইমেইল: info.dailykushtia@gmail.com
ই-পেপার কপি