স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা বিষয়টি স্বীকার করেছেন।
মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা জানান তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পেয়েছেন সেখানে ৩টি প্রতিমার দেহ থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়েছে। অন্য দুটির অবয়বে ক্ষতিসাধন করা হয়েছে।
ওসি জানান সেখানে কোন সিসি ক্যামেরা ছিল না। তবে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা ছিল।
তিনি জানান স্থানীয় স্বেচ্ছোসেবকদের নিয়ে সেখানে মন্ডপ পাহারার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। তারাও ১ টার পর বাড়ি চলে যায়।
পুজা আয়োজকদের একজন ফটিক দাস জানান এটি একটি স্থায়ী পুজা মন্ডপ। সেখানে তারা রাত প্রায় ১ টা পর্যন্ত কাজ করে বাড়ি চলে যান। ঐ সময়ের পরেই এ ঘটনা ঘটেছে।
কুষ্টিয়া জেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক তৃুহিন চাকী জানান রবিবার সকালেই বিষয়টি ঐ পুজা মন্ডপের লোকজন টের পান। কিন্তু অজ্ঞাত কারনে বিষয়টি গোপন রাখেন তারা।
“আমরা বিষয়টি দুপুরে অবগত হই এবং প্রশাসনকে জানালে তারা সেখানে পরিদর্শন করেন। সেখানে দুপুর পর্যন্ত প্রতিমা নিমার্ণের কাজ বন্ধ ছিল। বিকেল থেকে পুনরায় শুরু হয়েছে। মিরপুর উপজেলা নিবার্হী অফিসার আব্দুল কাদের জানান তিনি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন।
“পুুলিশ তৎপর রয়েছে দোষীদের ধরতে,” তিনি জানান।
গত ২১ সেপ্টেম্বর কুষ্টিয়া শহরের আড়ুয়াপাড়ার একটি পূজান্ডপে রাতের আঁধারে প্রতিমা ভাঙচুর করে দুর্বৃত্তরা। হেমচন্দ্র লাহিনী লেনে কুষ্টিয়া রাজবাড়ী রেললাইনের পাশেই আইকা সংঘ নামের এই পূজান্ডপটি অবস্থিত। এই ঘটনায় দোষী ব্যক্তিদের পুলিশ এখনও গেফতার করতে পারেনি।
এদিকে জেলার খোকসা উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নের আজরাইল গ্রামে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতিক হাসান।
সম্পাদক, প্রকাশক ও মুদ্রাকর : ড. আমানুর আমান,এম.ফিল (আইইউকে), পিএইচডি ( এনবিইউ- দার্জিলিং)
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: শাহনাজ আমান।
কার্যালয়:- থানা ট্রাফিক মোড়, কুষ্টিয়া।মোবাইল- ০১৭১৩-৯১৪৫৭০, ইমেইল: info.dailykushtia@gmail.com
ই-পেপার কপি