হুমায়ুন কবির/
দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে দু বেলা দু মুঠো ভাত জোটানো কঠিন হয়ে পড়েছে হস্তশিল্পের কারিগড়দের। তারা বলছেন এভাবে চললে একদিন তৈজষপত্রশিল্প মৃতশিল্পে পরিণত হবে।
কথা হচ্ছিলো পরিতোষ দাসের সাথে। রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার শরিষা গ্রামে তার বাড়ি ।
হস্তশিল্পের কাজ করছে তারা বংশপরম্পরায় ।
বাঁশ দিয়ে তৈরি সংসারের নানান উপকরণ । ডালা কুলা কাঠা ঝুরি ইত্যাদি রং-বেরংয়ের পসড়া সাজিয়ে বসে আছেন খোকসা বাজারের মাঝে ।
তিনি জানান তিনি ও তার স্ত্রী মিলে দুটি বাঁশ দিয়ে যা তৈরি হয় তা আবার বাজারে বিক্রয় করে লাভের টাকা দিয়ে চাল ডাল তরীতরকারী কিনে কোন মতো জীবন যাপন করে থাকেন।
আগের মতো এসব পণ্যের আর চাহিদা নাই । ধান কাটার মৌসুমে একটু চাহিদা বাড়ে। অন্য সময় প্রায় বেকার বসে থাকতে হয় ।
“৪ সন্তানের বাবা আমি কি করবো কিছুই বুঝিনা,” জানান পরিতোষ।
এর উপরে সপ্তায় ৮০০টাকা গ্রামিন ব্যাংকের কিস্তি দিতে হয় বলে জানান তিনি । বাজার বাজার বিক্রয় করে ই আমাদের সংসার চালাতে হয় ।
সম্পাদক, প্রকাশক ও মুদ্রাকর : ড. আমানুর আমান,এম.ফিল (আইইউকে), পিএইচডি ( এনবিইউ- দার্জিলিং)
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: শাহনাজ আমান।
কার্যালয়:- থানা ট্রাফিক মোড়, কুষ্টিয়া।মোবাইল- ০১৭১৩-৯১৪৫৭০, ইমেইল: info.dailykushtia@gmail.com
ই-পেপার কপি