December 22, 2024, 2:07 pm
শাহনিয়ার রায়হান/
লকডাউনের নিষেধাজ্ঞার মধ্যে আদালতে নিয়মিত কার্যক্রম বসছে না। তবে উচ্চ আদালতে সীমিত পরিসরে ভার্চ্যুয়ালি বিচারকার্য চলবে। তবে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকায় প্রত্যেক চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এবং চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একজন করে ম্যাজিস্ট্রেট যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে শারীরিক উপস্থিতিতে দায়িত্ব পালন করবেন।
রোববার রাতে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন আপিল বিভাগের বিচারপতি এবং হাইকোর্ট বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতিদের সঙ্গে আলোচনার পর পৃথক বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।
প্রধান বিচারপতির আদেশক্রমে এ বিষয়ে জারি করা আপিল বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) এর প্রাদুর্ভাবজনিত উদ্ভুত পরিস্থিতিতে আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম আগামী ৫ এপ্রিল থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত সীমিত পরিসরে পরিচালিত হবে। তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে শুধু ভার্চ্যুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে মঙ্গলবার ও বৃহস্পতিবার সকাল এগারোটা হতে চেম্বার আদালত অতিব জরুরি বিষয়ে শুনানি গ্রহণ করবেন।
হাইকোর্ট বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৫ তারিখ হতে এফিডেভিডকৃত জরুরি বিষয়ে রিট, দেওয়ানি ও ফৌজদারি সংক্রান্তে একটি করে ডিভিশন বেঞ্চ এবং কোম্পানি ও অ্যাডমিরালটি সংক্রান্ত একটি বেঞ্চ তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে শুধু ভার্চ্যুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে শুনানি করবেন।
নিম্ন আদালতের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের কার্যক্রম সীমিত করা হয়েছে এবং অন্যান্য সকল অধস্তন আদালত/ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম পরিচালনা না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তবে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকায় প্রত্যেক চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/ চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একজন করে ম্যাজিস্ট্রেট যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে শারীরিক উপস্থিতিতে দায়িত্ব পালন করবেন।
Leave a Reply