দৈনিক কুষ্টিয়া ডেস্ক/
শুল্কায়ন মূল্য ও আদেশ জটিলতা কেটে যাওয়ায় সোমবার রাত ৯টা থেকে বন্দরে আটকে থাকা আমদানি করা চালগুলো খালাস প্রক্রিয়া শেষে তা এখন বাংলাদেশে।
জানা গেছে, গত শনিবার দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে প্রথম চালান হিসেবে নওগাঁর জগদীশ চন্দ্র রায় নামে এক আমদানিকারক ৩টি ট্রাকে ১১২ টন চাল আমদানি করেন। রবিবার বন্দর দিয়ে জয়পুরহাটের পাঁচবিবির আরেকটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান হেনা এন্টারপ্রাইজ এনেছে ২০টি ট্রাকে ৮২৮ টন চাল। সোমবার বন্দর দিয়ে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত এসেছে এই দুই আমদানিকারকের ৮ ট্রাকে ৩২৯ টন চাল। তবে নতুন দুই জটিলতায় তিন দিনে বন্দরে আটকা পড়ে আমদানিকৃত ১ হাজার ২৬৯ টন চাল।
সরকারি হিসাব অনুযায়ী, ২০২০ সালে উৎপাদিত হয়েছে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ পরিমাণ ধান। অথচ এ বছরই চালের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। কোভিড পরিস্থিতিতে সরকারি নজরদারির অভাব, দুষ্টচক্রের মজুতদারি, আড়তদার, চালকল মালিকদের সঙ্গে আঁতাত করে পাইকারদের ইচ্ছেমতো দাম বাড়ানোর কারসাজিতে ধুলায় লুটাতে বসেছে চাল উৎপাদনে সরকারের সব অর্জন। মোটা চালের দামও উঠেছে ৫৫ টাকা কেজিতে। ফলে বাধ্য হয়ে ভরা গোলা নিয়েও চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। দেশি কৃষকদের স্বার্থরক্ষায় দেড় বছর আগে চাল আমদানির শুল্ক হার বাড়ানো হলেও তা ৬২.৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করে চাল আমদানির নীতিগত সিদ্ধান্ত দেয় সরকার।
সম্পাদক, প্রকাশক ও মুদ্রাকর : ড. আমানুর আমান,এম.ফিল (আইইউকে), পিএইচডি ( এনবিইউ- দার্জিলিং)
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: শাহনাজ আমান।
কার্যালয়:- থানা ট্রাফিক মোড়, কুষ্টিয়া।মোবাইল- ০১৭১৩-৯১৪৫৭০, ইমেইল: info.dailykushtia@gmail.com
ই-পেপার কপি