December 22, 2024, 3:19 pm
দৈনিক কুষ্টিয়া প্রতিবেদক/
সারাদেশে পাচারের সঙ্গে দেশের ১৩টি জেলার শতাধিক ব্যক্তি জড়িত। ্এরা গ্রামে গ্রামে সক্রিয় রয়েছে শত শত সক্রিয় এজেন্ট নিয়ে। এরা লোক জোগাড়, তাদের মোটিভেট সহ নানা কাজে জড়িত। এরা সবাই পয়না পায় এজন্য।যেসব জেলাগুলোতে এরা সক্রিয় তার মধ্যে রয়েছে কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা সহ মাদারীপুর, কিশোরগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, ফরিদপুর, নড়াইল, বরগুনা ও ঢাকা।
এদের পরিচয়ও অনেকটা উদঘাটিত হয়েছে। কুষ্টিয়ায় সক্রিয় আছে হাজী কামাল ও দুবাইয়ে রয়েছে কুষ্টিয়ার সাদ্দাম হোসাইন। মাদারীপুরের রাজৈরে নূর হোসেন শেখ, নজরুল, রবি, জুলহাস শেখ, মিরাজ হাওলাদার, রাসেল মীর, রাজন ওরফে বুলেট, মোমিন, ইলিয়াছ মীর এবং শিবচরের জাকির মিয়া।
ঢাকার রমনার বেইলীরোডের নুরজাহান আক্তার (৪০), আব্দুস সাত্তার (৫০), রুজভেল্ট ট্রাভেল এজেন্সির পরিচালক আকবর হোসেন এবং মগবাজার ওয়্যারলেস গেটের খালিদ চৌধুরী (৪৮)। বনানীর বেঙ্গল টাইগার ওভারসিস লিমিটেড।
গোপালগঞ্জের মকসুদপুরের রব মোড়ল। ফরিদপুরের বক্স সরদার। নড়াইলের মোক্তার মোল্লা। কিশোরগঞ্জ ভৈরবের শাওন ও জাফর।
ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার আখাউড়ার রফিকুল ইসলাম সেলিম ও হোসাইন। কুমিল্লার সনাতন দাশ ওরফে দাদা, শরীফ হোসেন, শরীফের দুই সহযোগী সোহেল পাজারী ও হারুন। শরীয়তপুরের রফিকুল ইসলাম। বরগুনা পাথরঘাটার সজল ও ইদ্রিস আলী।
নোয়াখালী সোনাইমুড়ীর রুবেল মির্জা, নাসির উদ্দিন মির্জা ও রিপন মির্জা। তারা তিনজন ছদ্মনাম ব্যবহার করে। তাদের সবার ছদ্মনাম গুডলাক।
কিশোরগঞ্জ থেকে গ্রেফতার হেলাল মিয়া, খবির উদ্দিন, শহিদ মিয়ামধ্যপ্রাচ্যের সক্রিয় চক্র
মিশরে ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার আব্দুর রহমান তৌহিদ, নোয়াখালীর কাজী শরীফ ও কাজী ইসমাঈল হোসেন এবং লিবিয়ার বেনগাজীতে আব্দুল্লাহ নামে একজন সক্রিয়।
লিবিয়ায় ২৬ বাংলাদেশি হত্যার ঘটনায় রাজধানীতে ১০৮ মানবপাচারকারী এবং ছয়টি ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এতে লিবিয়া, দুবাইসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত মানবপাচারকারীদের আসামি করা হয়েছে। ইতোমধ্যে র্যাব-১ ও সিআইডি পৃথক অভিযানে ১৩ মানবপাচারকারীকে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে।
প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় মামলা যথাক্রমে ৩৮, ৩৬ ও ৩৪ জন মানবপাচারকারীর বিষয়ে তথ্য দেওয়া হয়েছে। তিন মামলায় মোট নামীয় আসামি ১০৮ জন।
সিআইডি বলছে, বিভিন্ন এজেন্সির ও রিক্রুটিং এজেন্সির মালিক, কর্মচারী ও তাদের দালালরা এসব মানবপাচার চক্রের সদস্য। তারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে বেকার যুবকদের টার্গেট করে সচ্ছল জীবনের স্বপ্ন দেখিয়ে ইউরোপে পাঠানোর কথা বলে। এরপর তিন-চার লাখ টাকার বিনিময়ে তাদের অবৈধভাবে ইউরোপে পাঠানোর চেষ্টা করে। লিবিয়ায় তাদের নেওয়ার পর জিম্মি করে পরিবারের কাছ থেকে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করে।
প্রসঙ্গত, গত ২৮ মে লিবিয়ার মিজদা শহরে মানবপাচারকারীদের হাতে ২৬ বাংলাদেশি নিহত ও ১২ জন আহত হয়েছেন। বাংলাদেশি একটি দালালচক্র উন্নত জীবনের প্রলোভন ও মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই তাদের লিবিয়ায় নিয়ে যায়। ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে তাদের ইতালি হয়ে ইউরোপে প্রবেশ করানোর আশ্বাস দিয়েছিল তারা। কিন্তু, লিবিয়াতে পাচারকারী স্থানীয় চক্রটি তাদের মারধর করে মুক্তিপণ চায়।এ সময় মুক্তিপণ চাওয়া নিয়ে দ্ব
Leave a Reply