দৈনিক কুষ্টিয়া প্রতিবেদন/
পরিস্থিতি গভীর পর্যবেক্ষন চলছে, প্রয়োজনে আবার ফিরিয়ে অনা হবে লকডাউন। এ চিন্তা ভাবনা সরাকরের উচ্চ পর্যায়ের। পর্যবেক্ষনের জন্য যদিও সময়সীমা নির্ধারন করা হয়েছে ১৫ জুন। তবে তার আগেও চলে আসতে পারে লকডাউন।
ইতোমধ্যে সংস্থাপন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন গত ৩১ মে এমন ঈঙ্গিত দিয়েছিলেন।
সোমবার (০১ জুন) সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরও বলেন পরিস্থিতি যদি আরও অবনতি হয় এবং তা যদি জনস্বার্থের বিপরীতে চলে যায়, তাহলে সরকারকে বাধ্য হয়ে আবারো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
টানা ৬৬ দিন পর ৩১ মে থেকে সীমিত আকারে স্বাভাবিক কার্যক্রম চালু করা হয়।
সরকারের নীতিনির্ধারকরা মনে করেন , দেশের অর্থনীতির কথা বিবেচনা করে সাধারণ ছুটি ও লকডাউন তুলে দেওয়া হয়। দেশে যে প্রতিকূল অবস্থা তৈরি হয় সেখানে অর্থনীতি প্রায় মুখ থুবড়ে পড়ে। আরও শ্রমজীবী, গরিব, খেটে খাওয়া, স্বল্প আয়ের মানুষের জীবিকা-জীবন দুর্বিসহ হয়ে ওঠে।
ইতোমধ্যে লক্ষ্য করা গেছে অর্থনৈতকি কর্মকান্ড খুরে দেয়ার পর থেকে বিশেষ করে জীবিকা অর্জনে নিয়োজিত সাধারন মানুষের মধ্যে একটি স্বস্তিভাব এসেছ। তবে এটি বড় ধরনের ঝুঁকিরও জন্ম দিয়ে চলেছে।
অন্যদিকে ইউরোপসহ বিশ্বের যেসব দেশে সংক্রমণ ও মৃত্যু ব্যাপক আকার ধারণ করেছিলো, সেসব দেশে সংক্রমণ কমতে শুরু করেছে এবং লকডাউন শিথিল বা তুলে দেওয়া হচ্ছে। আবার এই পরিস্থিতিতে দ্বিতীয় বা তৃতীয় আঘাত আসার ব্যাপারেও বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন। বৈশ্বিক মহামারির ক্ষেত্রে অতীতে এ ধরণের ঘটনার নজির আছে। সব মিলিয়ে সামনের দিনগুলোকে গভীর পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকরা জানান।
সম্পাদক, প্রকাশক ও মুদ্রাকর : ড. আমানুর আমান,এম.ফিল (আইইউকে), পিএইচডি ( এনবিইউ- দার্জিলিং)
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: শাহনাজ আমান।
কার্যালয়:- থানা ট্রাফিক মোড়, কুষ্টিয়া।মোবাইল- ০১৭১৩-৯১৪৫৭০, ইমেইল: info.dailykushtia@gmail.com
ই-পেপার কপি