দৈনিক কুষ্টিয়া ডেস্ক
মেডিকেল গাউন ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপানের প্রধান কোম্পানিগুলো। এর মধ্যে তৈরি পোশাক নির্মাতা তেইজিন লিমিটেড শিগগিরই মেডিকেল গাউন উৎপাদনে যাবে। কোম্পানিটি জুনের শেষ নাগাদ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থাগুলোর কাছে ৯০ লাখ গাউন সরবরাহের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। জাপান টাইমস।
মেডিকেল গাউন সাধারণত দুই ধরনের হয়, সার্জিক্যাল ও নন-সার্জিক্যাল। এ অবস্থায় তেইজিন তাদের তৈরি গাউনের নকশা নিজেদের ওয়েবসাইটে আপলোড করবে। এর মধ্য দিয়ে তাদের প্রক্রিয়া অনুসরণে অন্যরাও এ গাউন তৈরি করতে পারবে, যা বর্তমানে দেশটিতে এসব মেডিকেল সরঞ্জামের ঘাটতি পূরণে সহায়ক হবে।
তেইজিন তাদের ওসাকাভিত্তিক তেইজিন ফ্রন্টিয়ার ইউনিটে নিজেদের উপকরণ ও জ্ঞান কাজে লাগিয়ে মে থেকে এক মাসের মধ্যে ৫০ হাজার গাউন তৈরি করবে। এছাড়া দেশের বাইরে চীন ও থাইল্যান্ডের কারখানায়ও কোম্পানিটি মেডিকেল গাউন উৎপাদন শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এদিকে স্বাস্থ্যকর্মীদের দ্বারা ব্যবহূত প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের ঘাটতি পূরণে জাপানের রাসায়নিক ফাইবার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান তোরে ইন্ডাস্ট্রিজ গত বছরের চেয়ে তাদের উৎপাদন তিন গুণ করেছে। এসব প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম স্থানীয় বাজারে সরবরাহের কথা ভাবছে প্রতিষ্ঠানটি।
অন্যদিকে প্রসাধনী উৎপাদক শিসেইদো এরই মধ্যে হ্যান্ডস্যানিটাইজার উৎপাদন শুরু করেছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার কোম্পানিটি তোচিগিতে তাদের কারখানায় এ উৎপাদন শুরু করে। পাশাপাশি মে থেকে ওসাকা, শিজুয়োকা ও সাইতামায়ও স্যানিটাইজার উৎপাদন করবে শিসেইদো। মাসে দুই লাখ বোতল বা এক লাখ লিটার হ্যান্ডস্যানিটাইজার উৎপাদনের কথা ভাবছে এ জাপানি কোম্পানি।
সম্পাদক, প্রকাশক ও মুদ্রাকর : ড. আমানুর আমান,এম.ফিল (আইইউকে), পিএইচডি ( এনবিইউ- দার্জিলিং)
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: শাহনাজ আমান।
কার্যালয়:- থানা ট্রাফিক মোড়, কুষ্টিয়া।মোবাইল- ০১৭১৩-৯১৪৫৭০, ইমেইল: info.dailykushtia@gmail.com
ই-পেপার কপি