December 22, 2024, 6:58 pm
দৈনিক কুষ্টিয়া অনলাইন ডেস্ক//
দেশে করোনা ভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে আরো ১৫ জনের। এ নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়ালো ৭৫। একই সময়ে নতুন শনাক্ত হয়েছে আরো ২৬৬ জন। দেশে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮৩৮ জনে। নতুন করে ৯ জন সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হলেন ৫৮ জন।
শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে মহাখালীর ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (এমআইএস) বিভাগের মিলনায়তনে অনলাইন স্বাস্থ্য বুলেটিনে নিজ বাসা থেকে যুক্ত হয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এ তথ্য জানান।
মন্ত্রী জানান, ২৪ ঘণ্টায় মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২১৯০টি। এর মধ্যে ২৬৬ জনের করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভ এসেছে।
দেশে নভেল করোনাভাইরাসে (কভিড-১৯) সংক্রমিত প্রথম রোগী শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। ১৮ মার্চ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পর বুলেটিনে যুক্ত হন সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) পরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা। সংক্রমণের বয়সভিত্তিক উপাত্ত দেন তিনি। এতে দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছেন তরুণ বয়সীরা। মোট আক্রান্তের ২১ শতাংশই ২১-৩০ বছর বয়সী। এর পরেই আছে ৩১-৪০ বছরের ১৯ শতাংশ এবং আক্রান্ত ১৫ শতাংশ ৪১-৫০ বছর বয়সী।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবারই সারা দেশকে করোনা ঝুঁকিতে ঘোষণা করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। শুক্রবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, দেশের প্রায় ৪০টি জেলায় এরই মধ্যে করোনা আক্রান্ত শনাক্ত করা হয়েছে। আইইডিসিআর পরিচালক বলেন, এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত শনাক্ত করা হয়েছে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম এবং গাজীপুরে। ঢাকার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে মিরপুরে। এর পরেই আছে বাসাবো, মোহম্মদপুরসহ আরো কয়েকটি এলাকা।দেশে আরো ১৫ মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ২৬৬, ৪০ জেলা আক্রান্তের তালিকায়
দৈনিক কুষ্টিয়া অনলাইন ডেস্ক
দেশে করোনা ভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে আরো ১৫ জনের। এ নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়ালো ৭৫। একই সময়ে নতুন শনাক্ত হয়েছে আরো ২৬৬ জন। দেশে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮৩৮ জনে। নতুন করে ৯ জন সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হলেন ৫৮ জন।
শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে মহাখালীর ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (এমআইএস) বিভাগের মিলনায়তনে অনলাইন স্বাস্থ্য বুলেটিনে নিজ বাসা থেকে যুক্ত হয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এ তথ্য জানান।
মন্ত্রী জানান, ২৪ ঘণ্টায় মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২১৯০টি। এর মধ্যে ২৬৬ জনের করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভ এসেছে।
দেশে নভেল করোনাভাইরাসে (কভিড-১৯) সংক্রমিত প্রথম রোগী শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। ১৮ মার্চ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পর বুলেটিনে যুক্ত হন সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) পরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা। সংক্রমণের বয়সভিত্তিক উপাত্ত দেন তিনি। এতে দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছেন তরুণ বয়সীরা। মোট আক্রান্তের ২১ শতাংশই ২১-৩০ বছর বয়সী। এর পরেই আছে ৩১-৪০ বছরের ১৯ শতাংশ এবং আক্রান্ত ১৫ শতাংশ ৪১-৫০ বছর বয়সী।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবারই সারা দেশকে করোনা ঝুঁকিতে ঘোষণা করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। শুক্রবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, দেশের প্রায় ৪০টি জেলায় এরই মধ্যে করোনা আক্রান্ত শনাক্ত করা হয়েছে। আইইডিসিআর পরিচালক বলেন, এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত শনাক্ত করা হয়েছে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম এবং গাজীপুরে। ঢাকার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে মিরপুরে। এর পরেই আছে বাসাবো, মোহম্মদপুরসহ আরো কয়েকটি এলাকা।
Leave a Reply